প্রদীপ কুমার সিংহ
আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবিরে মোট ৩টি স্বাস্থ্য সাথি কার্ডের আবেদন জমা পড়েছে বৃহস্পতিবার সকালে বারুইপুর মদারাট গ্রাম পঞ্চায়েতের পাইকপাড়া অঞ্চলে জ্ঞানদা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় এই শিবিরে। এই শিবিরটি হয় মূলত এই গ্রাম পঞ্চায়েতের ১০০ ও ১০০ বুথ নিয়ে। এই গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট নটি আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবির হওয়ার কথা ছিল এটি শেষ শিবির। আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান শিবরির শুরু হয় সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ তার শেষ হয় ১২ নাগাদ। সেইসঙ্গে এই শিবিরে দুয়ারের সরকার প্রকল্পটির শিবির শুরু হয় সকাল ১২টা থেকে তা চলে বৈকাল ৪টে পর্যন্ত। এই শিবির উপস্থিত ছিলেন গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রক্ষিত চন্দ্র নস্কর সহ পঞ্চায়েতের সমস্ত সদস্য সদস্যা গণ। ১০০ নম্বর বুথে আমাদের পাড়া আমাদের সমাধানে সাতটি এবং ১০১ নম্বর বুথে পাঁচটি আবেদন জমা পড়েছে। প্রধান রক্ষীত চদ্র নস্কর বলেন যারা এই আবেদন জমা দিয়েছেন আশা করছি তাদের এই কাজ আগামী তিন মাসের মধ্যে সমাধান হবে টেন্ডার নেয়া হবে তারপরেই কাজ শুরু হবে। মোটামুটিভাবে বলা যায় যে আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যে এই কাজ সম্পন্ন হবে। প্রতিটি বুথে ১০ লক্ষ টাকা করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রকল্পের জন্য টাকা ধার্য করেছে।

পাশাপাশি দুয়ারে সরকার শিবির হয় এই দিন এই জায়গাতেই। এখানে লক্ষীর ভান্ডারের জন্য ৫টি স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের জন্য চারজন ও এসটি এসসি জন্য একটাও আবেদন জমা পরিনি। ১০১ নম্বরের বুথের পঞ্চায়েত সদস্যা প্রিয়াংকা মন্ডল বলেন আমার এই বুথে অনেক কাজ হয়েছে তবু মানুষের কিছু চাহিদা থাকে তারা আবেদন করেছে সেগুলো সমস্যা সমাধান কিছু দিনের মধ্যে হয়ে যাবে। স্বাস্থ্য সাথী, লক্ষীর ভান্ডার মানুষ আগে থেকেই পাচ্ছে তাই দু-একজন যারা পায়নি তারা এই শিবিরে আবেদন জানিয়েছে। তপশিলি জাতি ও উপজাতি এই প্রকল্পের জন্য কেউ আবেদন করেনি।। শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে একজন আবেদন করেছেন। প্রতিবন্ধীর জন্য কেউ আবেদন করেনি। ঐকশী প্রকল্পের জন্য কেউ আবেদন করেনি। যারা আবেদন করেছেন তাদের আবেদন কিছুদিনের মধ্যেই সমস্যা সমাধান হবে।
তবে মানুষে এইসব প্রকল্পে খুবই খুশি হয়েছেন তারা খুবই উপকৃত হয়েছে।





