Select Language

[gtranslate]
২৮শে ফাল্গুন, ১৪৩১ বৃহস্পতিবার ( ১৩ই মার্চ, ২০২৫ )

।। ছোট শিশুরা খালি পায়ে হাঁটছে কেন? বিরক্ত অধ্যক্ষ ।।

প্রদীপ কুমার সিংহ :- বারইপুর মাদার পপুলার অ্যাথলেটিক্স মাঠে ৪৩ তম জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়। ওই প্রতিযোগিতায় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে বারইপুর ও পশ্চিম বিধানসভা কেন্দ্রে বিধায়ক তথা বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী, বারুইপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার মিস পুষ্পা, সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক ফেরদৌসী বেগম , জয়নগর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ জয়ন্ত ভদ্র ,দক্ষিণ ২৪ পরগনা আইএনটিটিসি সভাপতি শক্তি মন্ডল, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি অজিত নায়েক, বারুইপুর মহাকুমার শাসক সুমন পোদ্দার, বারুইপুর বিডিও সৌরভ মাঝি পৌরসভার পৌরপিতা শক্তি রায় চৌধুরীর সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।


এই অনুষ্ঠানে বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় পতাকা উত্তোলন ও প্রদীপ প্রজ্জলন এবং ত্রিরঞ্জিত বেলুন উড়িয়ে এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতার সূচনা করেন।

বারইপুর মহকুমা এলাকার ১১ টি দল এই প্রতিযোগিতা অংশগ্রহণ করে। এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ৩২ টা ইভেন্ট ছিল এবং সাড়ে সাতশ প্রতিযোগী এখানে অংশগ্রহণ করেন বিভিন্ন স্কুলের।

অনুষ্ঠানে বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন গত দু বছর কোভিডের কারনে প্রতিযোগিতা হতে পারেনি। তবে এখানে অংশগ্রহনকারী ছোট শিশুরা খালি পায়ে হাঁটছে কেন? সুন্দর পোশাক পড়েছে কিন্তু পায়ে জুতো নেই এ ভালো লাগছে না। প্রত্যেক বাচ্চার পায়ে জুতো কিনে দেবেন। কেন এটা করলেন জানি না। তবে এই বিষয়ে নজর দেবেন।

দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের সভাপতি অজিত নায়েককে পাশে ডেকে নিয়ে তাঁকে এই বিষয়ে নজর দিতে বলেন অধ্যক্ষ। এদিনের অনুষ্ঠানে ছিলেন বারুইপুর অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক পীযুষ পড়ুয়া, বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, বিধায়ক ফিরদৌসি বেগম, মহকুমাশাসক সুমন পোদ্দার, জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ জয়ন্ত ভদ্র সহ অন্যরা।

এদিন বিমানবাবু বলেন, সাদামাটা বাজেট পেশ করা হয়েছে। যা প্রত্যাশা ছিল পূরণ হয়নি। প্রত্যেক কৃতি প্রতিযোগীকে মেডেল ট্রাকসুট ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।

Related News