Select Language

[gtranslate]
৩রা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ মঙ্গলবার ( ১৮ই নভেম্বর, ২০২৫ )

রামনগরের বাধিয়ায় বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রাণ পাঠালেন বিধায়ক অখিল গিরি

দীঘা উপকূলবর্তী এলাকার রামনগর -১ ব্লকের অন্তর্গত বাধিয়া অঞ্চলের কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত। সুবর্ণরেখার নদীর জলে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। কয়েকদিন ধরে জলবন্দি রয়েছে সাধারণ মানুষ। পাঁচটি গ্রাম পুরোপুরি ভাবে জলের তলায়। ডিভিসি জল ছাড়ার পরে সুবর্ণলেখা নদীর জল বেড়ে অবশ্যই বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রামনগর এক নম্বর ব্লকের বাধিয়া অঞ্চলের চার-পাঁচটি গ্রাম। জলবন্দী রয়েছে এলাকার মানুষজন।যদিও আবহাওয়া উন্নতির সাথে সাথে অনেকটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বন্যার জলে অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কাঁচা বাড়ি গুলি। এই দিন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় সাধারণ মানুষের খাদ্যের অভাবের সাথে সাথে জলের অভাব রয়েছে। এই দিন শুকনো খাবার আলু পেঁয়াজ ডাল তেল সোয়াবিন সহ বিভিন্ন প্রকার শুকনো খাবার পাঠানো হলো রামনগর বিধানসভার বিধায়ক অখিল গিরির পক্ষ থেকে। রামনগর বিধানসভার বিধায়ক অখিল গিরি অসুস্থ থাকার কারণে নিজে আসতে পারেননি, তার প্রতিনিধি হিসাবে দলের বিশিষ্ট কর্মী জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সম্পাদক মন্ডলীর সম্পাদক বিশ্বরঞ্জন মিশ্র সহ বিভিন্ন নেতৃত্বদের পাঠিয়ে বন্যাকবলিত এলাকায় ত্রান বিতরণ করলেন। এই ত্রাণ স্থানীয় নেতৃত্ব ও বিধায়কের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে বিতরণ করা হলো। উপস্থিত হয়ে রামনগর বিধানসভার বিধায়ক প্রাক্তন মন্ত্রীর প্রতিনিধি বিশ্বরঞ্জন মিশ্র সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন।

জল, খাবার ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বন্যা কবলিত এলাকাবাসীদের। অপরদিকে বিধায়ক পরিদর্শনে এসে বিভিন্ন সমস্যার কথা শুনে গিয়েছিলেন এই দিন ত্রাণ পাঠালেন, যে সমস্ত এলাকায় জলের পরিমাণ বেশি সেই সমস্ত এলাকায় ট্রাক্টরের সাহায্যে শুকনো খাবার অর্থাৎ ত্রাণ পাঠানো হলো। এই মুহূর্তে প্রায় প্রায় দেড়শ খানি পানের বরজ ধান মাছের ভেড়ি প্রচুর পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। অধিকাংশ মানুষ তারা বন্যার জলে আটকেও রয়েছেন। আস্তে আস্তে করে জল নামলে পরিস্থিতির স্বাভাবিক হবে। অপরদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী প্রধান শিক্ষক শুভেন্দু করন ত্রাণ বিতরণ এর সময় ছিলেন এবং বলেন।

বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রান পৌঁছানোর জন্য সাধারণ মানুষ লাইন ধরে একেক জন করে নিয়ে যাচ্ছেন সাথে তাদের একটাই অভিযোগ ত্রাণ দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না, রাস্তা উঁচু করলে উপর একটা সমস্যার সুবিধা হবে বলে মনে করছেন গ্রামবাসী। জল কমলে মানুষ অসুস্থ হতে পারে তাই স্বাস্থ্যকেন্দ্র খোলার আবেদন করছেন।

প্রত্যেক বছরে এই সমস্যার সম্মুখীন হয় চার থেকে পাঁচটা মৌজা, বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে গ্রামবাসীদের থাকতে হয় সঠিক সমাধান খুঁজে বেড়াচ্ছেন এলাকাবাসী।।

Related News

Also Read