সমগ্র বিশ্বের সাথে সাথে এই এলাকায়ও ঈদ- উল -আযহা পালিত হয়। বিশেষত এই ঈদ কোরবানি ঈদ নামে বেশি প্রচলিত। প্রত্যেক ধর্মপ্রাণ মুসলমান আজকের দিনে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন যে তার অন্তরের যত হিংস্রতা বিদ্বেষ সহ লোভ লালসা যা
মানুষের বিবেককে কলুষিত করে সে সকল সমস্ত খারাপ পন্থা খারাপ চিন্তাকে কুরবানী দিয়ে নতুন নিষ্কলুষ বিবেককে জাগ্রত হয়। এই ঈদে ইসলাম ধর্মের অন্যতম স্তম্ভ হজ পালিত হয়। পৃথিবীর সমস্ত দেশ থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা মক্কা শহরে পবিত্র কাবাগৃহকে
প্রদক্ষিণ করে হজ পালন করেন। এবছর হজে প্রায় 30 লক্ষের বেশি মানুষ অংশগ্রহণ করেন।
স্বাভাবিকভাবে প্রতিবছরের মতোই আমাদের প্রিয় শহর কাফির বিভিন্ন এলাকা জুড়ে আজকে এই পবিত্র দিনে মুসলিম জনসাধারণ যে যার এলাকার ঈদগায় সমবেত হয়ে একত্রিত হয়ে ঈদুল আযহার নামাজ পাঠ করেন। প্রতিটি এলাকার নির্দিষ্ট ঈদগা রয়েছে
প্রত্যেক মুসলিম মানুষ সকাল-সকাল নতুন জামা কাপড় পড়ে সুগন্ধি ব্যবহার করে একই হাজার হাজার মানুষ সমবেত হন এবং পরস্পর আলিঙ্গনের মাধ্যমে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। প্রতিটি মসজিদ ও ঈদগা থেকে আপামর জনগণের কাছে শান্তি ও
সম্প্রীতি বজায় রাখার আবেদন জানানো হয়। সম্প্রীতির পিঠস্থান কাঁথিতে সমস্ত ধর্মীয় উৎসবই উৎসবের মেজাজে পালিত হয় থাকে। আজকের এই পবিত্র দিনে এলাকায় শান্তি ও শৃঙ্খলা এবং সম্প্রীতির পরিবেশকে অটুট রাখার জন্য যে প্রত্যেক নাগরিক জাতি
ধর্ম দলমত নির্বিশেষে উদার মনের পরিচয় বহন করেছেন তার জন্য কাঁথি মুসলিম শারাহ্ কমিটির পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সভাপতি সেক মহঃ আব্দুর রহমান এবং সহ-সভাপতি ও স্থানীয় মুসলিম সভাপতি মহঃ মসিউদ্দিন আলমগীর, সেক মোশারফ
, আইয়ুব আলী খান ও কমরুল আলী সাহা, কংগ্রেস নেতা আক্তার আলী খান, প্রমূখ।






