কাঁথি প্রভাত কুমার কলেজের মাঠে তৃনমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারন সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেগা সভার জন্য, মঞ্চের খুঁটি পুজো হলো বুধবার। রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতার বাড়ির পাশে সেই সভা থেকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কি বলেন, তা নিয়েই এখন থেকে রাজনৈতিক মহলে পারদ চড়তে শুরু করেছে।
খুঁটি পুজোর সময় উপস্থিত ছিলেন দলের তমলুক সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সৌমেন মহাপাত্র, কাঁথি সাংগঠনিক জেলার যুব তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি, প্রাক্তন মন্ত্রী ও হলদিয়া উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান জ্যোতির্ময় কর, কাঁথি সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান অভিজিৎ দাস, তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা সম্পাদক তরুণ জানা, জেলা সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি সেক আনোয়ার উদ্দিন, মহিলা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভানেত্রী মধুরিমা মণ্ডল,জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সভাপতি শতদল বেরা, কাউন্সিলর আলেম আলি খাঁন, অতনু গিরি, দেবাশীষ পাহাড়ি ও অধিকারীদের নিজের ওয়ার্ডে হারিয়ে দেওয়া কাউন্সিলার তনুশ্রী চক্রবর্তী প্রমুখ।
তমলুক সাংগঠনিক জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সৌমেন মহাপাত্র সাংবাদিকদের বলেন কাঁথির অরবিন্দ স্টেডিয়াম ১৯৮৭ সালের পর থেকে কোন রাজনৈতিক কর্মসূচি হয়নি। তাই আমরা সেখানে রাজনৈতিক কর্মসূচি করলাম না। পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে সবদিকের বার্তা দেবেন তিনি।

তৃণমূলের যুব নেতা সুপ্রকাশ গিরি বলেন আগামী ৩ ডিসেম্বর শহীদ ক্ষুদিরাম বসুর জন্মদিন। এমন পবিত্র দিনে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক কাঁথি আসছেন।রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা ( শুভেন্দু অধিকারী) এখানে বাড়ি থাকতে পারে। তিনি একটা রাজনৈতিক দল করেন আমরা একটা রাজনৈতিক দল করি। সভাস্থল আমরা জেলার নেতৃত্বরা বসে কলেজ মাঠ করেছি। বিরোধী দলনেতা বাড়ির একবারে পাশে সভা হচ্ছে বলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসছেন এই ধারণাটা পুরোপুরি ভুল।
প্রসঙ্গত কলেজ মাঠ থেকে শুভেন্দু অধিকারীর শান্তিকুঞ্জের বাড়ির দুরত্ব প্রায় ২০০ মিটার






