আর চারদিন পর কালীপূজা ও দীপাবলি। কালীপূজার পূর্বেও রাজ্যের একমাত্র পাঁশকুড়ার ফুল মজুত রাখার হিমঘর চালু না হওয়ায় জেলার ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ীরা মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। অনুকূল আবহাওয়ার কারণে চলতি বছরে জবাফুলের ফলন ভালো হয়েছে। দাম খানিকটা বাড়লেও কালীপূজার দিনে ব্যপক চাহিদা পূরনের জন্য এখন থেকেই বহুমূখী হিমঘরে জবাফুল মজুত করা হচ্ছে। জবার কুঁড়ি সাধারনত ৭০/৮০ টাকা/হাজার প্রতি দাম থাকলেও ইতিমধ্যে ২০০/২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে আরো কিছুটা দামবৃদ্ধির সম্ভবনা রয়েছে।
সারা বাংলা ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ী
সমিতির সাধারণ সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক অভিযোগ করেন,কালীপূজার পূর্বেও পাঁশকুড়ার হিমঘরের যন্ত্রাংশ মেরামত না হওয়ায় ফুলচাষী ও ফুলব্যবসায়ীরা কালীপূজার জন্য অপরিহার্য জবাফুল ওই সরকারী হিমঘরে মজুত রাখতে পারল না।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,গত দুর্গাপূজায় পদ্ম ছাড়া অন্যান্য ফুলের দাম অনেকটা চড়া ছিল।





