এক নাবালিকাকে ফুঁসলিয়ে বিয়ে করার ঘটনায় অভিযুক্ত যুবকের মেদিনীপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ালো ।এই যুবককে সংশোধনাগারের ভেতরে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ পরিবারের।মৃত যুবকের বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে,নাম হোসেন আলি।
জানা গেছে গৃহ শিক্ষকতা করার সময় এক নাবালিকার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক তৈরী হয় হোসেন আলির। ঘটনাটা জানাজানি হতেই গত ১০ জুন সেই নাবালিকাকে বিয়ে করতে তাকে নিয়ে ভিন্ন রাজ্যে পালিয়ে যায় হোসেন। নাবালিকার পরিবারের তরফে তমলুক থানায় অপহরণের অভিযোগ করা হয়। পুলিশ তদন্তে নেমে গত ২৮ জুন হিমাচলপ্রদেশের নালাগড় থেকে উদ্ধার করে ট্রানজিট রিমান্ডে ২রা জুলাই হোসেন আলি ও ওই নাবালিকাকে তমলুকে নিয়ে আসে।
সেইদিন তমলুক আদালতে তোলা হলে হোসেন আলির ১৪দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় তমলুক আদালত। তমলুক উপ-সংশোধনাগার থেকে গত বুধবার মেদিনীপুর সংশোধানাগারে স্থানান্তরিত করা হয় হোসেন আলিকে। গতকাল মেদিনীপুর সংশোধানাগারে মৃত্যু হয় হোসেনের।
অস্বাভাবিক এই মৃত্যুর ঘটনা হোসেনের বাড়িতে জানানো হয় । সংশোধনাগার কর্তৃপক্ষের দাবি হোসেন আত্মহত্যা করেছে। কিন্তু তার পরিবারের দাবি, হোসেনকে মারধর করে খুন করা হয়েছে। পূর্নাঙ্গ তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত্য দেহ নিতে অস্বীকার করে পরিবার।এর জেরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে






