Select Language

[gtranslate]
১লা আষাঢ়, ১৪৩২ রবিবার ( ১৫ই জুন, ২০২৫ )

বর্ষার পূর্বে পূর্ব নিকাশী খালে জমে থাকা কচুরীপানা সহ জঞ্জাল ও পরিষ্কারের আবেদন জানিয়ে 

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সোয়াদিঘী,গঙ্গাখালি খাল দুটি খনিজ দপ্তরের ডব্লিউ বি এম ডি টি সি এল কর্তৃপক্ষ সংস্কার করছে। অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদ ‘নো কষ্ট’ পদ্ধতিতে পায়রাটুঙী,টোপা,দেনান,মির্জাপুর,জয়গোপাল সহ জেলার বেশ কয়েকটি খাল সংস্কারে হাত দিয়েছে। সব মিলিয়ে খালগুলির খুব অল্প অংশই ইতিমধ্যে সংস্কার হয়েছে। সংস্কার হওয়া খালগুলির বাকি অংশের বেশিরভাগই কচুরিপানা ও জঞ্জালে ভর্তি রয়েছে। অপরদিকে যে খালগুলি এখনো সংস্কারের জন্য ধরাই হয়নি,সেই খালগুলির অবস্থাও অনুরূপ।

আগামী বর্ষার পূর্বে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সমস্ত নিকাশী খালে জমে থাকা কচুরীপানা সহ জঞ্জাল ও বনসৃজনের গাছ পরিষ্কারের আবেদন জানিয়ে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা বন্যা-ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে আজ সেচমন্ত্রী মানস ভুইঞা ও জেলা শাসক পূর্ণেন্দু মাজীর নিকট স্মারকলিপি পেশ করা হয়।

কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন,বর্ষা আসতে আর মাত্র ২০ দিন বাকি। এখনো খাল সংস্কারের কাজ খুব একটা এগোয় নি। ফলস্বরূপ আগামী বর্ষায় ফের বেশি বৃষ্টি হলে জেলার বিস্তীর্ন অংশ জলমগ্ন হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে জেলার সমস্ত নিকাশী খালগুলিতে জমে থাকা কচুরিপানা,সমস্ত রকমের আবর্জনা,পড়ে থাকা বনসৃজনের গাছ বর্ষার পূর্বে যাতে পরিষ্কার করা যায়,সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে আমরা আজ সেচমন্ত্রী ও জেলা শাসককে স্মারকলিপি দিলাম।

বর্ষার পূর্বে কচুরিপানা সহ ওই আবর্জনা পরিষ্কার করতে গেলে যা খরচ পড়বে,বর্ষার মধ্যে তুলতে গেলে তার কয়েকগুণ বেশি টাকা খরচ হবে।

Related News

Also Read

01:47