আগুনে পুড়ে ছাই হল কয়েক লক্ষ টাকার মদ। পাশাপাশি এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। জানা গেছে, বহু সরঞ্জাম সহ বেশ কিছু নগদ টাকাও পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। কিভাবে এই আগুন লাগল তা না জানা গেলেও, প্রাথমিক ভাবে অনুমান শর্ট সার্কিট থেকে এমন ঘটনা ঘটেছে। ফায়ার ব্রিগেড দেরিতে পৌঁছানোর কারণে ব্যাপক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বলে অভিযোগ দোকান মালিকের।
ওই দোকানে কোন ধরনের অগ্নি নির্বাপকের ব্যবস্থা না থাকার এমন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয়দের কাছ থেকে। যেখানে দেখা যাচ্ছে দীঘা তাজপুর মান্দারমনি শঙ্করপুরের মতন এই সমস্ত পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে দ্রুত অগ্নি নির্বাপনের ব্যবস্থার জন্য নিমতলায় তৈরি করা হয়েছিল ফাইয়ার স্পেশাল আর সেখান থেকে আসতে সময় লেগে যায় প্রায় আধঘন্টা রও বেশি। যার ফলে এরকম বড় দুর্ঘটনা ঘটলো বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পদিমা ২ সিএস শপ এর মালিক অম্লান পন্ডা বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত উপস্থিত হয়, দীঘা থানা এবং দীঘা মোহনা কোস্টাল থানা। কিন্তু প্রথমে দমকল কে খবর দেওয়া হলেও দমকল দেরিতে পৌঁছায়। যে কারণে এমন ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে বলে অনুমান স্থানীয় এলাকার বাসিন্দাদের।
