অ্যান্টি কলিশন ডিভাইস ছিল না। তাই এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছে।রেলমন্ত্রীর সামনেই অভিযোগ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন,মনে হয় রেলের সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। আরও যত্নশীল হওয়া প্রয়োজন। বালেশ্বরে পৌঁছনোর পর রেলমন্ত্রী অশ্বিনীর সঙ্গে দেখা হয় মুখ্যমন্ত্রী মমতার। কত জনের মৃত্যু হয়েছে, তা রেলমন্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চান মুখ্যমন্ত্রী।
ওড়িশার বালেশ্বরের বাহানাগা বাজারের কাছে দুর্ঘটনাস্থলে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। হাসপাতালও পরিদর্শন করেছেন তিনি।দুর্ঘটনায় প্রাণ গিয়েছে ২৬১ জনের। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অন্তত ৬৫০ জন। বহু দুর্ঘটনাগ্রস্তকে এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
মমতা খতিয়ে দেখেন পুরো পরিস্থিতি। এরপরই নিহতদের পরিবারের জন্য পাঁচ লক্ষ টাকা করে ঘোষণা করেন তিনি। আহতদের জন্য ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী এও জানান, বাংলা থেকে আড়াইশোরও বেশি অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ৪০ জন ডাক্তার ঘটনাস্থলে কাজ করছেন। এছাড়াও বাংলার যাত্রীদের বাড়ি ফেরাতে বাস পরিষেবার ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
