উত্তেজনায় ফুটছে খেজুরী।মংগলবার সকাল থেকে খেজুরি-২ ব্লকের নিচকসবা এলাকায় দফায় দফায় বোমাবাজীর ঘটনা ঘটে।এর দায় একে অপরের বিরুদ্ধে চাপিয়েছে তৃনমূল-বিজেপি।
খেজুরি-২ পঞ্চায়েত সমিতির ১৫টি আসনের মধ্যে ৯টিতে একক ভাবে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তৃণমূল জিতেছে ৬টিটি আসনে। কিন্তু বোর্ড গঠনের আগেই বিজেপির মণ্ডল সভাপতি এবং তাঁর অনুগামীরা তৃণমূলে যোগ দেন। ওই আট জন সদস্যের সমর্থনে তৃণমূল বোর্ড গঠন করে। মঙ্গলবার সেখানে স্থায়ী সমিতি গঠন ছিল।
মঙ্গলবার হিংসা ছড়াতে পারে আঁচ করে আগে থেকেই বিডিও অফিস চত্বরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়। ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়। দুপুরের দিকে বিজেপি ও তৃণমূলের প্রতিনিধিরা বিডিও অফিসে গেলে ভোটদানের প্রক্রিয়া শুরু হয়। এর মধ্যে আচমকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। অভিযোগ, বিডিওর দফতর লক্ষ্য করে হামলা শুরু হয়। আক্রান্ত হন বিডিও।
অঙ্কের হিসাবে বিধায়ক, জেলা পরিষদ সদস্য, পঞ্চায়েত প্রধান মিলিয়ে বিজেপির পাল্লা ভারী ছিল বলে তৃনমূল হামলা করেছে বলে বিজেপির দাবি।
খেজুরির তৃণমূল নেতা শ্যামল মিশ্রের দাবি,বিজেপি এখানে হারার আতংকে আগে থেকেই উত্তেজনা তৈরী করেছিলো ।এর মধ্যেই কাঁথির তৃনমূল সাংসদ শিশির অধিকারী ও তাঁর ছোট ছেলে তথা বিজেপির কাঁথি সাংগঠনিক জেলার নেতা সৌমেন্দু অধিকারী প্রায় একই সময়ে বিডিও অফিসে এলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়।এই পরিস্থিতিতে খেজুরি ২ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠন প্রক্রিয়া স্থগিত হয়ে যায়







