মান্দারমণির উপকূলে উদ্ধার হওয়া এক মৎস্যজীবীর দেহ ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল এলাকায়। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, পুলিশের গাফিলতিতেই পচে গেছে দেহ— এমনকি পরিবারের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেছে পুলিশ!
জানা গেছে, কাঁথি থানার কালিকাপুর গ্রামের বাসিন্দা শেখ মনসুর গত ২১ অক্টোবর পেটুয়া বেসরকারি মৎস্যবন্দর থেকে মাছ ধরতে গিয়ে পড়ে নিখোঁজ হন। ঘটনার পর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে পরিবার।

এরপর ২৮ অক্টোবর, মান্দারমণি উপকূলে একটি দেহ উদ্ধার করে জুনপুট উপকূল থানার পুলিশ। পরে জানা যায়, সেটিই নিখোঁজ মৎস্যজীবী শেখ মনসুরের দেহ। অভিযোগ, পুলিশ দেহটিকে মর্গে পাঠালেও দীর্ঘ গাফিলতির কারণে পচে যায় দেহটি।
পরিবারের ক্ষোভ “পুলিশ যদি দ্রুত পদক্ষেপ নিত, তাহলে দেহটা এমন অবস্থায় পেতাম না। আমাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করেছে তারা!”
ঘটনায় ক্ষোভে ফুঁসছে স্থানীয় বাসিন্দারা। প্রশ্ন উঠছে— এতদিন দেহ মর্গে পড়ে থাকল কেন? কেন পরিবারের হাতে সময়মতো দেওয়া হলো না?
এলাকাজুড়ে উত্তেজনা তুঙ্গে, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক।





