ভোরে মঙ্গলারতি, বেদপাঠ ও ভজন। সকাল সাতটা য় প্রভাত ফেরির মাধ্যমে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের ১৮৯ তম শুভ আবির্ভাব তিথি পালন করছে তমলুক রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম। প্রভাতফেরি তে অংশ নেয় স্কুলের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা, তমলুক শহর পরিক্রমা করে প্রভাত ফেরি। দুপুরে ১০ থেকে ১২ হাজার ভক্তদের প্রসাদ বিতরণ করা হবে।
দূর দুরান্ত থেকে ভক্তরা ভিড় জমায় তমলুক রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রমে। ১২ মার্চ থেকে ১৫ মার্চ পর্যন্ত চারদিন ধরে শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের লীলা প্রসঙ্গ পাঠ ও আলোচনা, কথায় ও গানে ঠাকুরের নরেন। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের জীবন ও বাণী আলোচনা করবেন রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যামন্দির বেলুড় মঠের অধ্যক্ষ স্বামী মহাপ্রজ্ঞানন্দ জি মহারাজ। চার দিন ধরে তমলুক রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন সেবাশ্রম এ ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের জীবনী সম্পর্কে আলোচনার আয়োজন করা হয়েছে।