কথায় বলে কাউকে সম্মান দিতে না পারো অসম্মান করো না ।সুবল মান্নার নেতৃত্বাধীন কাঁথি পৌরসভা অবশ্য সেটা জানে কিনা কিংবা এর মানে বোঝে কিনা সেটা অবশ্য আলোচনাস্বাপেক্ষ।
সে যাই হোক কাঁথি পৌরসভার চেয়ারম্যান সুবল মান্নার কার্যকালে এবার মনীষিদের অসম্মানিত করার অভিযোগ উঠলো।আবার সেই অভিযোগ উঠলো দেশের ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস পুর্তির দিনেই।যদিও এই অভিযোগ নিয়ে চেয়ারম্যান কিংবা কোন কাউন্সিলারের প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
কাঁথি পৌরসভার চেয়ারম্যান পদে শিশির অধিকারী থাকার সময় থেকেই রীতি তৈরী হয়েছে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে থাকা মনীষিদের মুর্তি ১৫ আগষ্ট,২৬ জানুয়ারীর আগের দিন ভালো করে ধুয়ে,রং করা হয় ।পরের দিন সকালে সেই মুর্তিতে মালা পরিয়ে মালা দেওয়া হয় ।এবার সেই রীতিতে বেনিয়ম ধরা পড়েছে। যা নিয়ে সোমবার শহরের বিভিন্ন প্রান্তে মানুষকে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
বাসিন্দারা জানিয়েছেন স্বাধীনতার ৭৫ বছর পুর্তি উপোলক্ষ্যে যখন কেন্দ্রীয় সরকার-রাজ্য সরকার মহাসমারোহে দিনটি উদযাপন করছে,সেই সময় কাঁথি পৌরসভার নমো নমো ভাব।অভিযোগ মুর্তি গুলি জল দিয়ে ধুলেও নতুন করে রং করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেনি সুবল মান্নার নেতৃত্বাধীন পৌরসভা।
এর থেকেও গুরুত্বর অভিযোগ ১১নং ওয়ার্ডে মধুসুধন জানা ও সুধীর দাসের মুর্তি এবং ৯ নং ওয়ার্ডে রবীন্দ্রনাথের মুর্তি সোমবার রাতে কাঁথি পৌরসভা আলোকসজ্জায় সাজালেও বাকী মনীষিদের মুর্তি ছিলো অন্ধকারে। এটাকি বাকী মনিষীদের অসম্মান প্রদর্শন নয় ? এই ধরনের অর্বাচীন আচরন কেন হল ?
মাননীয় চেয়ারম্যান সুবল কুমার মান্না মহাশয় আপনার কাছে উত্তর চায় কাঁথির শিক্ষিত মানুষ জন